পুত্রধন (এখন বয়স আট) ব্লগ থেকে দূরে [১] সরে যাওয়ায় আমার খানিকটা ক্লেশ ছিল। আমি জার্মানি যাওয়ার জন্য যেদিন ঢাকা রওয়ানা হলাম সেদিন ও ফোন করল, বাবা পত্রিকায় আমার লেখা ছাপা হয়েছে, কিনে দেখবা কিন্তু।
বাচ্চাদের বিভাগে ওর লেখাটা ছাপা হয়েছিল। ও কখন লেখা পাঠিয়েছিল আমি জানতামও না। এই পত্রিকা নিয়ে আমার এলার্জি আছে। নীতিগত কারণে এই পত্রিকার মালিক, সম্পাদককে আমি পছন্দ করি না। কিন্তু এই বিষয়ে ওকে কিছু বলিনি কারণ আমি চাইনি এখনই ও এই সব অন্ধকার দিক নিয়ে বিভ্রান্ত হোক। সময়ে এ নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে।
শিশির আমার অসম্ভব পছন্দের, কী অসাধারণ তাঁর স্কেচের হাত। তাঁর স্কেচগুলো নিয়ে একটা বই আছে। এখান থেকে তাঁর আদলে মাঝে-মাঝে স্কেচ করার চেষ্টা করতাম।
পুত্রধন স্কুলে টুকটাক আঁকাআঁকি করত, কিছু প্রাইজ-টাইজও পেয়েছিল। কিন্তু এখান থেকে কিছু স্কেচ করে ও আমাকে চমকে দিল। আমার সন্তান বলে না, এ গাছে ঝুলাঝুলি না করে স্কেচ নিয়ে ঝুলাঝুলি করলে ভাল করবে।
এখন ভাবছি আমি নিজেই স্কেচ করা ছেড়ে দেব।
সহায়ক লিংক:
১. লেখার অপমৃত্যু: http://chobiblog.blogspot.com/2010/08/blog-post.html
1 comment:
ইফতির জন্য শুভ কামনা রইল।আশা করি সে আকাআকিতে তার বাবাকে ছাড়িয়ে যাবে
Post a Comment