১৪ ফেব্রুয়ারি। 'জগতের সবাই সুখী হোক- সবার জন্য ভালোবাসা' আজ এটা না-বলা ব্যতীত উপায় কী! এদিন ফুল দেয়ার চল আছে। এমনিতে আমি ভাল চকলেট অসম্ভব পছন্দ করি, কেউ দেয় না কেন কে জানে! বয়সে খুব বড়ো হয়ে গেছি বলে! :(
যাই হোক, আজ পছন্দের একজন মানুষকে এই ফুলটা দিলাম কিন্তু তার ধারণা আমি অহেতুক রসিকতা করার চেষ্টা করছি। কী আশ্চর্য, ফুলের সৌন্দর্য না-দেখে কেটেকুটে খেয়ে ফেলার স্মৃতি নিয়ে বসে থাকলে হবে না তো! :)
ডোবার গভীরতা যেমন খুঁজে লাভ নাই, তেমনি এখানেও। ভারী ভারী লেখা লিখে ক্লান্ত লাগে। এখানে হালকা চালের লেখা লিখে চেপে রাখা শ্বাস ফেলতে পারি। মূলত এই সাইটটা আমার নিজের জন্য এবং অল্প কিছু পছন্দের মানুষদের জন্য। বিচিত্র কারণে যারা আমার দোষ খুঁজে পান না...।
Monday 14 February 2011
Saturday 12 February 2011
সুখ!
গাড়ি থেকে কেউ ডাব খেয়ে ছুঁড়ে ফেলেছিল। এটা কুড়িয়ে নিয়ে শাস খাচ্ছে দুজন, ভাগাভাগি করে। এদের ঝলমলে মুখ দেখে মনে হচ্ছিল এই গ্রহের অন্য কোন আনন্দ কোন ছার!
Thursday 10 February 2011
ইশকুলের বিশেষ শিক্ষার্থী
এই মেয়েটি 'আমাদের ইশকুল' [১]: তিনে পড়ে। এর হাঁটতে সমস্যা হয়, পোলিও! এই স্কুলের প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বলা আছে এই মেয়েটির হাঁটা নিয়ে যেন কেউ উচ্চবাচ্য না করে, করলে কঠিন শাস্তি।
যাই হোক, এই মেয়েটি ঠিক ঠিক স্কুলে চলে আসে। অনুমান করি, কেবল পড়ার টানে না, খেলাও...। কারণ এই স্কুলগুলোয় নিয়ম করে যেটা করা হয় এক ঘন্টা পড়ার পাশাপাশি ১ ঘন্টা খেলাও।
সহায়ক সূত্র:
১. আমাদের ইশকুল: http://tinyurl.com/39egrtn
যাই হোক, এই মেয়েটি ঠিক ঠিক স্কুলে চলে আসে। অনুমান করি, কেবল পড়ার টানে না, খেলাও...। কারণ এই স্কুলগুলোয় নিয়ম করে যেটা করা হয় এক ঘন্টা পড়ার পাশাপাশি ১ ঘন্টা খেলাও।
সহায়ক সূত্র:
১. আমাদের ইশকুল: http://tinyurl.com/39egrtn
Wednesday 9 February 2011
নারায়ন-নারায়ন, অতিথি নারায়ন
আমার জার্মানি যাওয়ার এয়ার-টিকেট, হোটেল বুকিং যত ঝামেলা সব সামলিয়ে ছিলেন, দেবারতি গুহ। তাঁর বাড়তি ঝামেলা হয়েছিল এই কারণে টিকেট কাটা যাচ্ছিল না কারণ জার্মানি দূতাবাসের সঙ্গে আমার ঝামেলা চলছিল। কেমন-কেমন করে যেন জার্মানি দূতাবাসের ধারণা জন্মেছিল আমার মত অতি সাধারণ একটা মানুষ জার্মানি যাওয়ার জন্য লালায়িত হয়ে আছি। এই কারণে আমার সঙ্গে অমর্যাদার আচরণ করাটা ওদের জন্য খুব জরুরি হয়ে পড়ে।
কিন্তু আমার আবার একটা অসুখ আছে যে জায়গা ভাল লাগে না সেখানে মুত্র বিসর্জন করে আরাম পাই না, আটকে যায়। আর আমার সাফ কথা, এটা আমার ভুমি, আমার, 'This is my land, no cowboy rides here'.[১]। বাংলাদেশ সরকার ওদের কাছে কি-কি কারণে নতজানু এটা আমার জানার আগ্রহ নেই। আমি আমার আত্মা ওদের কাছে বন্ধক রাখিনি যে অসম্মানের সঙ্গে ওদের দেশে আমাকে যেতে হবে।
যাই হোক, গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি দেবারতির প্রতি। আর দূর্ভাগ্যের বিষয় হচ্ছে, মূল অনুষ্ঠানে আমার সঙ্গে দেবা ওরফে দেবারতির দেখা হয়নি। কারণ তিনি তার নিবাস কলকাতায় জরুরি কাজে গিয়েছিলেন।
তাই তিনি চলে এসেছিলেন অধমের ডেরায়। আবারও ভাল লাগা...!
সহায়ক সূত্র:
১. This is my land, no cowboy rides here : https://www.ali-mahmed.com/2010/05/this-is-my-land.html
Wednesday 2 February 2011
কে কাকে সামলায়!
এ তিন নাম্বর স্কুলের ছাত্রী। প্রায়ই এর স্কুল কামাই হয়। জিজ্ঞেস করলে একই উত্তর, ছোট ভাইকে রাখতে হয়। আমার ধারণা ছিল বানিয়ে বানিয়ে বলছে। এইটুকুন একটা মেয়ে, এ আরেকটা বাচ্চাকে সামলাবে কেমন করে?
আমার ধারণা ভুল। এ তার ভাইকে সামলায়, ভালই সামলায়...।
আমার ধারণা ভুল। এ তার ভাইকে সামলায়, ভালই সামলায়...।
Subscribe to:
Posts (Atom)